ধর্মের ডোল বাতাসে বাজে-সাংবাদিক ওসমানি বাদশা

ওসমানি বাদশা:
চারন সাংবাদিক মোনজাত উদ্দিনের সহচর সিনিয়র সাংবাদিক আজ সকালে কাছে ডেকে আমাকে বললো মহান আল্লাহ তোর কপাল অনেক ভাল রেখেছে,,কারন যেই সাংবাদিক একদিন অন্যান্য সহকর্মীদের নিকট তোমাকে চাঁদাবাজ বানানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছিল , আজ সেই সাংবাদিকের আসল রুপ সকল সাংবাদিকদের কাছে পরিস্কার। সেই আজ চাদাবাজি মামলার আসামী হয়ে সকল সাংবাদিকের কাছে বয়কট হলো।
তিনি আমাকে বলেন, রংপুরে আজ পর্যন্ত কোন সাংবাদিকের নামে রেজুলেশন করে এতোবড় সিদ্ধান্ত কেউ নেয়নি। সে যে চাদাবাজ তার যে আচরন যে ভাল না সেতো নেশা খোর এর আগেও নেশা ও অনৈতিক লেনদেনের কারনে তার টেলিভিশনের চাকুরী গিয়েছিল।
তখন তার অভাব অনাটনে বদরগঞ্জের মজনু সরকার, তানবীর হোসেন আশরাফিসহ অসংখ্য মানুষ তাকে সহযোগীতা করে সুস্থ করে পরিবারকে সহায়তা করেছে। এমনকি রংপুর প্রেসক্লাবও তাকে অনুদান দিয়েছিল।
কিন্ত সুস্থ্য হওয়ার পরে আবারও সে সময় টেলিভিশন হাতে পেয়ে এমন আফ্ফালন দেখা শুরু করেছে যে রংপুর বিভাগের সেই যা বলবে তাই, তার উপরে আর কেউ নেই। সে এখন সময় টেলিভিশন ব্যবহার করে বিভিন্নজনকে ভয় দেখিয়ে নানান ফায়দা লুটার পাশাপাশি নেশাখোর দের সাথে সম্পক রেখে বিভিন্নভাবে চাদাবাজি করে আসছে।
তার অনেক রেকড এখন অনেকের কাছে রয়েছে। চাদাবাজির কারনে তার নামে কয়েকটি মামলাও চলমান। ইতিপূবে তার নামে তার নিজ জেলায়ও ডাকাতির মামলা হয়েছিল।
যারা তার উপকার করেছে তাদেরকেও বাশ দেয়ার পাশাপাশি সে ৭১ টিভির সাংবাদিক শাহ বায়জিদ আহমেদের নামে তার ফেসবুকে নানান মিথ্যা তথ্য তুলে বায়জিদের বিরুদ্ধে লেখা শুরু করলো।
এর পর বাংলা ভিশনের সাংবাদিক জুয়েল আহমেদ, ২৪ এর ফকরুল শাহিন,, যমুনা টিভির মাজহার মান্নান, তরুন সাংবাদিক শাহরিয়ার মিমের সাথে খারাপ আচরনসহ ওদের নামে কত কি লেখালেখি তার শেষ নেই। শেষে রংপুর বিভাগের সিনিয়র সাংবাদিক আব্দুস সাহেদ মন্টু ভাইকে নিয়েও কটুক্তি করতে ছাড়লো না। যারা তার বিষয়ে জানে তারা কখনও তার পক্ষে একটি কথাও উচ্ছারণ করবে না। যারা জানেন না না জেনে হয়তো তার পক্ষে একটু কথা বলছে তবে সেটাও সংখ্যায় মুষ্টিমেও।
সে এখন নাকি মোনাজাত উদ্দিন হতে চায়। একথা মোনাজাত উদ্দিন শুলনেও তো হাসবে। কারন মোনাজাত উদ্দিন ছিলেন চারন সাংবাদিকব তিনি কখনও মারমূখি, বদমেজাজী, নেশাখোর,চাদাবাজ বা অনৈতিক কোন লেনেদেনের সাথে জড়িত ছিলেন না। তিনি ছিলেন সাংবাদিকদের আর্দশ।
মোনাজাত উদ্দিনের পায়ের ধুলো হওয়ার মতো যোগ্যতাও তার মধ্যে নেই। সে নিজেকে সাধু সাজার জন্য জেলা প্রশাসন ও মেট্টোপুলিশের গ্রুপে লিখে দিয়ে কি সাধুবাবা সাজতে চায় তা কখনও সম্ভব না।কারন তার বিরুদ্ধে প্রেসক্লাবের একটি সিদ্ধান্ত আজ সকল সাংবাদিকের চোখ খুলে দিয়েছে। এখন তার নতুন নতুন আরো নানান তথ্য দিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন জন।
শেষে ওই সিনিয়র সাংবাদিক আমাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, কারো পক্ষে বা বিপক্ষে বলতেগেলে আগের তার বিষয়ে জানবি ভাল করে না জেনে না শুনে কখনও কারো বিরুদ্ধে কোন ধরনের মন্তব্য বা মতামত প্রকাশ করবি না। যেমন প্রেসক্লাব তাকে বিভিন্ন সময় তার বিভিন্ন অপকরমো থেকে বাচিয়েছে তাকে অনুদানও দিয়েছে আবার সেই প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিক মিলে তার বিরুদ্ধে বাস্তব একটা সিদ্ধান্তও নিয়েছে যা সকল সাংবাদিকদের কাছে গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে।
তাই তোর জন্য যে অপবাদ দিয়ে তোকে কাদিয়েছে তোকে হেও প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছে সেই আজ সকল সাংবাদিকের কাছে চিহিৃন্ত। আরো অনেক তথ্য আছে সময় হলে তিনি আমাকে জানাবেন । ওই সিনিয়র সাংবাদিকের মুখে–এতাটুকু শুনেই আজ আমার মনটা ,,,,,,,,,,,,
ওসমানি বাদশা, সাংবাদিক রংপুর ।।
ফেসবুক থেকে নেওয়া।।